• শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ১১:০১ অপরাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ test Привод необходимо жёстко закрепить на основании https://mosvrata.ru/tovar/otkatnoj-antivandalnyj-shlagbaum-mini-4-m/ Не допускаются перекосы и щели при функционировании механизмов, поэтому углубление основания под ворота… বিশ্বকাপে খেলতে Наш фулфилмент центр расположен близко к сортировочным центрам маркетплейсов, что позволяет быстро и эффективно осуществлять отгрузку товаров, уменьшая время доставки… ‘ঠিক করতে’ আইপিএল ছাড়লেন লিভিংস্টোন Наш фулфилмент центр расположен близко к сортировочным центрам маркетплейсов, что позволяет быстро и эффективно осуществлять отгрузку товаров, уменьшая время доставки… Наш фулфилмент центр расположен близко к сортировочным центрам маркетплейсов, что позволяет быстро и эффективно осуществлять отгрузку товаров, уменьшая время доставки…Привод необходимо жёстко закрепить на основании shlagbaum-mini-4-m/ Не допускаются перекосы и щели при функционировании механизмов, поэтому углубление основания под ворота… Не допускаются перекосы и щели при функционировании механизмов, поэтому углубление основания под ворота… যুক্তরাষ্ট্র সিরিজ খেলা হচ্ছে না তাসকিনের, বিকল্প ভাবনায় হাসান দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন আফরান নিশো যে সিনেমার জন্য পরিচালককে বাড়ি বিক্রি করতে হয়, সেই ছবির শুটিংয়ে যা করেছিলেন শাবনূর এ নিয়ে মিমির সংসার সন্তানের অভিভাবকত্ব নেওয়ার গল্প বললেন পরীমনি Наш фулфилмент центр расположен близко к сортировочным центрам маркетплейсов, что позволяет быстро и эффективно осуществлять отгрузку товаров, уменьшая время доставки…Наш фулфилмент центр расположен близко к сортировочным центрам маркетплейсов, что позволяет быстро и эффективно осуществлять отгрузку товаров, уменьшая время доставки…Привод необходимо жёстко закрепить на основании shlagbaum-mini-4-m/ Не допускаются перекосы и щели при функционировании механизмов, поэтому углубление основания под ворота… Не допускаются перекосы и щели при функционировании механизмов, поэтому углубление основания под ворота…Наш фулфилмент центр расположен близко к сортировочным центрам маркетплейсов, что позволяет быстро и эффективно осуществлять отгрузку товаров, уменьшая время доставки…Привод необходимо жёстко закрепить на основании shlagbaum-mini-4-m/ Не допускаются перекосы и щели при функционировании механизмов, поэтому углубление основания под ворота… Не допускаются перекосы и щели при функционировании механизмов, поэтому углубление основания под ворота… ‘ফাটাকেষ্ট’ মিঠুনকে ছেড়ে চলে যায় মেয়েটি আরিয়ানের জন্য যা করছেন শাহরুখ ওরির দিনে আয় ৫০ লাখ রুপি! রংপুরে চাঁদাবাজির ঘটনায় ৭ জনকে গ্রেফতার

মানব শরী‌রে ক‌রোনা সংক্রমণের ছ‌বি প্রকাশ কর‌লেন গ‌বেষকরা

চীনের উহান শহরে ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বরে করোনাভাইরাসের একটি প্রজাতির সংক্রমণ দেখা দেয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ভাইরাসটিকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ‘২০১৯-এনসিওভি’ নামকরণ করে। ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপের মাধ্যমে করোনাভাইরাসকে দেখতে রাজকীয় মুকুটের মতো দেখায়। এর অঙ্গসংস্থান ভাইরাল স্পাইক পেপলোমিয়ার দ্বারা তৈরি হয়েছে যেগুলো মূলত ভাইরাসের পৃষ্ঠে অবস্থিত প্রোটিন।

সম্প্রতি করোনাভাইরাস কীভাবে শ্বাসযন্ত্রের কোষগুলোকে আক্রমণ করছে, কীভাবে ছড়াচ্ছে সংক্রমণ, ছবির মাধ্যমে তা বুঝিয়ে প্রকাশ করলেন বিজ্ঞানীরা। সে ছবিতে দেখা যাচ্ছে, ফুসফুসের ভিতরের প্রতিটি কোষে একাধিক সংখ্যক ভাইরাস থাবা বসাচ্ছে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে।

নর্থ ক্যারোলিনা চিনড্রেন্স রিসার্চ ইনস্টিটিউট ইউনিভার্সিটির গবেষক ক্যামিলি এর গবেষণাগারে এই সার্স-কোভ ২ জীবাণুর সংক্রমণের ছবি তুলেছেন এবং তা গ্রাফিক্যাল ব্যাখ্যা-সহ প্রকাশ করেছেন। এই প্রথম এত খুঁটিয়ে জানা গেল ভাইরাসটির সংক্রমণ ঘটানোর পথটি।

জানা গেছে, উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপে ৯৬ ঘণ্টা ধরে লাগাতার স্টাডি করায় ধরা হয়েছে শ্বাসযন্ত্রে ভাইরাসের সংক্রমণের ছবি। প্রথমে শ্বাসযন্ত্রের কোষ থেকে কলা, কলা থেকে গোটা যন্ত্রে ছড়িয়ে পড়ার ছবি দেখা গিয়েছে সেখানে।

নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অব মেডিসিনে এই গবেষণা-পরবর্তী ছবি প্রকাশিত হয়েছে। ছবিগুলো বোঝার সুবিধার জন্য বিভিন্ন রং করা হয়েছে। সেই সঙ্গে স্পষ্ট দেখানো হয়েছে, ফুসফুসের বাইরের দিকে এপিথেলিয়াল কোষের গায়ে লোমশ অংশে মিউকাসের মতো পদার্থ তৈরি করছে ভাইরাস। সেখানেই বাড়ছে সংখ্যা। শুধু তাই নয়, সেগুলি আক্রান্ত ব্যক্তির কাছাকাছি আসা অন্য ব্যক্তির টিস্যুগুলোতে সংক্রমণ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত।

এই ছবি তৈরির পেছনে গবেষকদের মূল উদ্দেশ্য ছিল মানুষের দেহে করোনাভাইরাসের গঠন এবং ঘনত্ব নির্ণয় করা। তা করতে সফল হয়েছেন তারা। এই ছবি দেখার পরে বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই প্রথম এত স্পষ্ট ছবি মিলল ভাইরাসের সংক্রমণের পদ্ধতির। এতে প্রতিরোধী গবেষণা করতে আরও সুবিধা হবে।

গবেষকরা জানিয়েছেন এই ছবি তৈরির গবেষণাটি মানুষের শ্বাসযন্ত্রের অভ্যন্তরে প্রতিটি কোষে করোনার যে জীবাণু তৈরি হচ্ছে ও বাড়ছে সংখ্যায়, তা দেখতে ও বুঝতে খুবই জরুরি ভূমিকা পালন করবে। ছবিতে একথাও স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, যে একসঙ্গে বেশি সংখ্যক জীবাণু আক্রমণ করলে, তা একাধিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলিতে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও যথেষ্ট বেশি।

ফলে যতদিন না ভ্যাকসিন তৈরি হচ্ছে, ততদিন এ ভাইরাস যাতে শরীরে ঢুকতে না পারে, সেটা নিশ্চিত করাই একমাত্র উপায়। কারণ একবার শরীরে ঢুকে শ্বাসযন্ত্র পর্যন্ত পৌঁছে গেলে, তাকে রোখা সবসময় সম্ভব নাও হতে পারে। তাই সর্বদা মাস্কের ব্যবহার এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাই শ্রেয়।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের (সার্স-কোভ-২) সংক্রমণ, মিউটেশনের হার, জিনগত বৈশিষ্ট্য, নন-সিনোনিমাস মিউটেশন এবং জেনোমিক ফাইলোজেনি পর্যবেক্ষণ করে দেশে পাঁচ ধরনের স্বতন্ত্র করোনা ভাইরাসের (কোভিড-১৯) অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। যা বিশ্বের আর কোথাও পাওয়া যায়নি।

ভাইরাসটি অনেক দ্রুত গতিতে এর রূপ পরিবর্তন করছে। স্পাইক প্রোটিনের জিনে ১০৩টি নিউক্লিওটাইড নিউটেশনের মধ্যে ৫৩টি নন সিনোনিমাস এমোনিয়া বেশি প্রতিস্থাপন ঘটে, যার মধ্যে পাঁচটি স্বতন্ত্র। যা বিশ্বের আর কোথাও পাওয়া যায়নি। সংগৃহীত নমুনা সময়ের মধ্যে ১০০ ভাগ ক্ষেত্রে চারটি নিউটেশনের পুনরাবৃত্তি লক্ষ্য করা যায়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.